শক্তি বাড়াতে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে এবং হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে ডিম। সেই সঙ্গে এটি আমাদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, চোখের কোষকে সুরক্ষা দেয় এবং রক্তস্বল্পতা কমাতে পারে। ডিমের প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টিগুণ শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
বাজারে হাঁস-মুরগি—দুটির ডিমই পাওয়া যায়।
হাঁসের ডিম আকারে অনেকটা বড় হয় পাশাপাশি এর স্বাদও বেশি হয়। মুরগির ডিম আকারে অনেক ছোট হয়।
ডিমের পুষ্টিগুণ
পুষ্টিগুণে ঠাসা ডিম। এর কুসুমে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, কোলেস্টেরল, জিঙ্ক ও সেলেনিয়ামসহ একাধিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ।
এ ছাড়া পাওয়া যায় ভিটামিন বি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।
ডিমের প্রভাবে মস্তিষ্কের সুস্থতা অটুট থাকে। ল্যাটেইন, জিয়াজ্যান্থিন, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের মতো উপাদান চোখের ঔজ্জ্বল্য বজায় রাখে। তাই সপ্তাহে তিনদিন গোটা ডিম খেতে পারেন।
বাকি চারদিন শুধু ডিমের সাদা অংশ খেতে পারেন।
তবে, কতক্ষণ সিদ্ধ করলে নিজের মনের মতো ডিম সিদ্ধ পাবেন, তা অনেকেই জানেন না।
ডিম কতক্ষণ সিদ্ধ করবেন
ডিমকে ৫ মিনিট সময় ধরে সিদ্ধ করে নিন। রেডি হয়ে যাবে ফুল বয়েল ডিম সিদ্ধ।
হার্ড বয়েল খেতে চাইলে ১৫ মিনিট ধরে ফুটিয়ে নিন।
পরে সাদা আর হলুদ-দুটো ভাগই একদম আলাদা হয়ে যাচ্ছে।
শক্ত ডিম খেতে চাইলে ১০ মিনিট ধরে ফুটিয়ে সিদ্ধ করে নিন।